
ওসমান গনি, গজারিয়া প্রতিনিধি।।
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়া উপজেলার ৮নং ইউনিয়নের একজন বাসিন্দা। এমনকি একজন সমাজ সেবক হিসেবেও বেশ পরিচিত। জনগণের পাশে থেকে কাজ করার প্রত্যয়ে আসন্ন গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের সম্ভাব্য চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচন করবেন। এমনকি জনগণের সেবা করার জন্যই চেয়ারম্যান পদে নির্বাচন করবেন। ইউপি নির্বাচনী বিষয় নিয়ে এক সাক্ষাৎকারে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মহিউদ্দিন ঠাকুর এসব কথা বলেন৷ জানা গেছে, এলাকায় রয়েছে মহিউদ্দিন ঠাকুরের ব্যাপক পরিচিত। তিনি একজন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব হিসেবেও পরিচিত। শুধু তাই নয়, অসহায় দরিদ্রের বন্ধু বলেও সবার মাঝে পরিচিত। যে কোন সামাজিক কাজে ছুটে আসেন তিনি৷ এমনকি ভালো কাজকে হ্যা এবং খারাপ কাজকে না বলে থাকেন৷ সবসময় ন্যায়ের পক্ষে এবং অন্যায়ের বিপক্ষে কথা বলেন তিনি৷ এভাবেই মানুষের পাশে থাকার কারনে ধীরেধীরে বাড়তে থাকে সমাজে তার জনপ্রিয়তা৷ জনগণের একটাই কথা তিনি চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে পাল্টে যাবে এই গজারিয়া ইউনিয়নের চিত্র। গজারিয়া ইউনিয়ন হবে মডেল ইউনিয়ন। থাকবে না রাস্তা ঘাটের কারনে ভোগান্তি। এমনকি ইউনিয়ন পরিষদ থেকে সর্বক্ষণিক নাগরিকত্ব সেবা পাবে জনগণ। ইউনিয়নবাসী জানিয়েছেন, অন্যায় ও দুর্নীতির বিরুদ্ধে একজন প্রতিবাদী কণ্ঠস্বর। কোন অনিয়ম দুর্নীতিকে প্রশ্রয় দেন না তিনি। এমনকি মাদকের বিরুদ্ধে সবসময় কঠোর৷ তরুণ ও যুবসমাজ যেন মাদকের ভয়াবহ ছোঁবলে না পড়ে সেজন্য গজারিয়া ইউনিয়নের বিভিন্ন এলাকায় যুব ও তরুণদের নিয়ে মতবিনিময় করে থাকেন৷ সবমিলিয়ে মহিউদ্দিন ঠাকুর কে জনপ্রতিনিধি হিসেবে দেখতে চান স্থানীয়রা। তবে এখন সময়ের অপেক্ষায় রয়েছে ইউনিয়নবাসী। নির্বাচনের ভোটের মধ্য দিয়ে মহিউদ্দিন ঠাকুরের বিজয় নিশ্চিত হবে বলেও জানান এলাকাবাসী। অন্যদিকে অসহায় দরিদ্ররা অর্থের অভাবে চিকিৎসা নিতে না পারায় তিনি তাদের পাশে থেকে চিকিৎসার দায়িত্ব নিয়ে থাকেন৷ এমনকি মেধাবী ছাত্রছাত্রীদের মাঝে পুরস্কারও দিয়ে থাকেন তিনি৷ গজারিয়া ইউনিয়নবাসীর সবার মুখে এখন তারই কথা। গজারিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী মহিউদ্দিন ঠাকুর বিক্রমপুর চিত্র কে’ বলেন, জনগণ চাচ্ছে বলেই আমি নির্বাচন করতে ইচ্ছে প্রকাশ করেছি।কারন জনগণের ভোট ছাড়া আমি নির্বাচনে বিজয়ী হতে পারবো না৷ তাই জনগণের সিদ্ধান্তই আমার চুড়ান্ত সিদ্ধান্ত।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: