বেলা একটা থেকে বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্স রোডের সংযোগস্থলে বিক্ষোভ

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২২ ০৯:৫১

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ১৪ মার্চ ২০২২ ০৯:৫১

ছবি সমসাময়িক
কলকাতা থেকে।। সরকারি কর্মচারী পরিষদ, আজ বেলা একটা থেকে বেঙ্গল চেম্বার অফ কমার্স ,এন এস রোডের সংযোগস্থলে, বিভিন্ন দাবি নিয়ে বিক্ষোভ দেখালেন। বিভিন্ন জেলা থেকে কর্মচারীরা এই বিক্ষোভ সমাবেশে যোগ দেয়। বিক্ষোভ সভায় উপস্থিত ছিলেন সরকারি কর্মচারী পরিষদ এর প্রেসিডেন্ট দেবাশী শীল, ভাইস প্রেসিডেন্ট সন্দীপ সরকার, ওয়ার্কিং প্রেসিডেন্ট সঞ্জীব পাল, এছাড়া উপস্থিত ছিলেন স্টেট প্রেসিডেন্ট বিজেপির সুকান্ত মজুমদার ও সজল ঘোষ ,ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন অগ্নিমিত্রা পল, মিহির গোস্বামী ও অন্যান্যরা সদস্যবৃন্দ । আজকের বিক্ষোভ সময় যেসকল দাবিগুলি রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে তুলেন, সেগুলি হল,,,, 28{42d7c02d75ed8ad2566d5e0848d1e673e35e1703bc782a9c186d8d8d27235b37} ডি য়ে প্রদান করতে হবে, 48 মাসের বকেয়া মেটাতে হবে, প্যাঞ্চাং চালু করতে হবে, চুক্তিভিত্তিক কর্মচারীদের স্থায়ী সুরক্ষার ব্যবস্থা করতে হবে, বেকার যুবক যুবতীদের স্থায়ী চাকরি দিতে হবে, শিক্ষক-শিক্ষিকাদের নিয়োগ করতে হবে, এছাড়াও আরও কয়েকটি দাবি তুললেন এবং সংক্ষিপ্ত বক্তৃতার মধ্যে বলেন, আমরা কর্মচারীদের স্বার্থে লড়াই করতে নেমেছে, আজ আমাদের প্রথম দিন ,যদি সরকার আমাদের দিকে না তাকায়, তাহলে আমরা জেলায় জেলায়, ওয়ার্ডে ওয়ার্ডে, আন্দোলন গড়ে তুলব। আমাদের পাওনা আদায় করে নেবো ,দেখি কতদিন বন্ধ করে রাখতে পারে। রাজ্য সরকার যে ভাবে দেশে অরাজকতা শুরু করেছে, সেটা বেশিদিন চলবে না, শুধু মেলা আর খেলা নিয়ে মেতে রয়েছেন টাকা খরচ করে চলেছেন কিন্তু কর্মচারীদের কর্মচারীদের মাইনে বাকি রেখে এইসব করে রাজ্য সরকার লোন আর দেনায় পরিপূর্ণ। জিএসটির ইনকামের টাকায় কোনভাবে রাজ্য সরকার চলছে ,তারা মাইনে দেবে কোথা থেকে এবং দাবি মেটাবে কিসের উপর ভিত্তি করে। একদিনেরই রাজ্য সরকার জিএসটি নিয়ে কথা তুলেছিলেন আজ তাদের মুখ বন্ধ হয়ে গেছে কারণ জিএসটির ইনকাম এ কর্মচারীদের মাইনে হয়। এদিকে বিজেপি স্টেট প্রেসিডেন্ট সুকান্ত মজুমদার বলেন আপনারা সমস্ত ইউনিয়নের কর্মচারী মিলে একটা জয়েন মোমেন্ট তৈরি করুন আরো জোরদার আন্দোলন করুন দেখবেন আমাদের আটকাতে পারবেনা তবেই জয় হবে। এবং সরকারকে বলেন যারা চাকরি পেয়েছে তারা নিজের যোগ্যতায় পেয়েছে আপনার ভাইয়ের মতো প্যারাসুট পরে আসে না। বিভিন্ন জায়গায় দালাল মারফত 100 টাকার দশ টাকা সরকারি বালি 90 টাকা নিজেরা আত্মসাৎ করছে আরো বলেন দিদিকে আমার বলার আছে হাজার হাজার 970 সালে যখন রাজনীতিতে এসেছিলেন তখন তার আর্থিক অবস্থা কি ছিল কত সম্পত্তি ছিল আর এখন কি আছে এটা যদি পশ্চিমবঙ্গের মানুষকে একবার নিজের মুখে হিসাব দেন আমরা দেখতে চাই তিনি কতটা সত্যবাদী এইভাবে একের পর এক তীর রাজ্য সরকারের দিকে আঙুল তুললেন । শুধু তাই নয় গোয়া, উত্তরপ্রদেশের ভোটকে নিয়েও তিনি রাজ্য সরকারের দিকে তীর ছুড়লেন । রিপোর্টার কলকাতা থেকে শম্পা দাস ও সমরেশ রায়


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: