
সেলিম চৌধুরী পটিয়া সংবাদদাতাঃ- চট্টগ্রামের পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের কার্যকরী কমিটির সদস্য ও রতনপুর দিঘীর পাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বিশিষ্ট ব্যাবসায়ী সমাজ সেবক ফরিদুল আলম এর মায়ের জেয়াফত অনুষ্ঠান ১৯ মার্চ রাতে তার বাড়িতে সম্পন্ন। এতে ৬/৭ হাজার মানুষের জন্য খাওয়ার আয়োজন করে। উক্ত জেয়াফত অনুষ্ঠানে পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আকম শামসুজ্জামান চৌধুরী, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক সাবেক মেয়র অধ্যাপক হারুন রশীদ, সাবেক সাধারণ সম্পাদক দক্ষিণ জেলা আওয়ামীলীগ সদস্য বিজন চক্রবর্তী, কেলিশহর ইউপি চেয়ারম্যান সরোজ সেন নান্টু, করল ডেঙা ইউপি চেয়ারম্যান আবদুল মন্নান, কেলিশহর ইউনিয়ন যুবলীগ সাধারণ সম্পাদক ইকবাল, পটিয়া প্রেসক্লাবের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ও দৈনিক জনতা এবং দৈনিক ইনফো বাংলা সাংবাদিক সেলিম চৌধুরী, সাংবাদিক গোলাম কাদেরসহ পটিয়া উপজেলা আওয়ামীলীগ,যুবলীগ, ছাএলীগ, জাতীয় পার্টি, বিএনপিসহ বিভিন্ন ব্যাবসায়ী সামাজিক সংগঠন নেতৃবৃন্দ জেয়াফত অনুষ্ঠানে অংশ নেন। পটিয়া
উপজেলা আওয়ামীলীগ নেতা ফরিদুল আলম বলেন,
জেয়াফত মেজবানী সমাজে দুটিরই প্রচলন আছে। মৃতব্যক্তির আত্মার শান্তি কামনায় জেয়াফত আর মেজবানীর আয়োজন হয়ে থাকে। সামর্থবান মানুষ যখন ইহজীবন ত্যাগ করে পরপারে চলেযান, তখন তার উপর ইসলামের ভাষায় পূণ্য পৌঁছানোর নাম-ই হলো জেয়াফত। আর আয়োজনের নাম মেজবান। জেয়াফত অর্থ ছাওয়াব আর পূণ্য প্রেরণের ব্যবস্থা করা। দুনিয়ার শুরু থেকে সামর্থবান, অর্থবিত্তের অধিকারী সমাজ তাদের পূর্ব পূরষদের ছাওয়াবের উদ্দেশ্যে এসব অনুষ্ঠানের আয়োজন করে আসছে। জেয়াফত কিংবা মেজবানী দিয়ে গরীব, দুস্থ, এতিম, মিসকিন সম্বলহীন অসহায় মানুষকে খাওয়নোর মাধ্যমে পূণ্য অর্জনের কথা ইসলামে বলা হয়েছে।
ফরিদুল আলম তার মায়ের জন্য সকলের কাছে দোয়া কামনা করেন।

আপনার মূল্যবান মতামত দিন: