যশোরের মণিরামপুর উপজেলার ঢাকুরিয়া ইউনিয়নের ব্রাহ্মনডাঙা গ্রামের মামার বাড়ীতে বেড়াতে এসে স্ত্রী ওড়না গলায় পেচিয়ে স্বামী আত্ত হত্যা অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার আছর বাদ মামার প্লাট বাড়ীর বাথরুমে এই র্দুঘটনা ঘটেছে বলে জানা যায়। জানাযায়, মণিরামপুর উপজেলার হরিদাস কাটি ইউনিয়নের ভোমরদা গ্রামের মুজিবুর রহমানের মেয়ে শান্তা খাতুন যশোর টি বি ক্লিনিক বেজ পাড়া কোলনির শাহাআলম শিকদারের ছেলে হাসান শিকদারের সাথে ২ বছর বিবাহ হয়। মঙ্গলবার বিকালে মণিরামপুর উপজেলার ব্রাহ্মন ডাঙ্গা গ্রামের মৃত আব্দুল জলিল গাজী ছেলে রবিউল গাজীর বাড়ীতে বেড়াতে আসেন বোন রুপালী বেগম ভাগনা মেহেদী ভাগনি শান্তা খাতুন ও ভাগনি জামাই হাসান শিকদার রবিউলদের বাড়ীতে বেড়াতে আসেন। হঠাৎ বৃহস্পতিবার দিন ব্রাহ্মন ডাঙ্গা রবিউল ইসলামের প্লাট বাড়ীর রুমের মধ্যে ছিলেন শাশুড়ী রুপালী বেগম শালা মেহেদী, স্ত্রী শান্তা খাতুন
মামাতো ভাই উত্তর পাড়া আকিবুল হাসান ঐ প্লাট বাড়ীর রুমের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন, ঐ দিন বিকাল বেলায় রুমের ভিতর জামাই হাসান শিকদার এর সাথে শাশুড়ী রুপালী বেগম শালা মেহেদী স্ত্রী শান্তা খাতুন মামাতো ভাই উত্তর পাড়া মেহেদী তাকে মানষিক ভাবে নির্যাতন করে স্ত্রী শান্তা খাতুন গণ স্বামী হাসান শিকদারকে তা সহ্য করতে করতে না পেরে স্ত্রী ওড়না ওড়না নিয়ে প্লাট বাড়ীর রুমের মধ্যে বাথরুমে গিয়ে গলায় ওড়না পেচিয়ে আত্ত হত্যা করেছে বলে জানা যায়। এবং শান্তার স্বামী ঘটনার স্থানে মারা যান। এই র্দুঘটনা চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে এলাকাবাসীর মাঝে আলোচনা সমালোচনা ঝড় বয়। মুহূর্তে তার শাশুড়ী শালা স্ত্রী ও এলাকার কয়েকজন মিলে হাসান শিকদারকে যশোর সদর হাসপাতালে নিয়ে যায়। এই র্দুঘটনা মানুষের মাঝে নানানরকম প্রশ্ন উঠেছে এটা হত্যা কি আত্ত হত্যা। এই ঘটনার বিষয় ব্রাহ্মণ ডাঙা গ্রামের ইউপি সদস্য হুমায়ুন কবির এর কাছে জানতে চাইলে বলেন, এই র্দুঘটনা বিষয় মণিরামপুর থানায় জানানো হয়েছে। তবে এলাকাবাসী আরও জানান মামার বাড়ীতে বেড়াতে এসে স্ত্রী শান্তা খাতুন শাশুড়ী রুপালী বেগম শালা মেহেদী ও আকিবুল সেই রুমের মধ্যে থাকা অবস্থায় কিভাবে হাসান শিকদার আত্ত হত্যা করল। তবে এই র্দুঘটনা কিছু রহস্য থাকতে পারে বলে হয়। এই র্দুঘটনা বিষয় এলাকা বাসী তদন্ত পূর্বক প্রশাসনের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: