"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স” এর পৃষ্ঠপোষক ডা: মেহেদী হাসান কে নিয়ে কিছু কথা
মহামারী করোনা যোদ্ধা ডাঃ মেহেদী হাসান বাবার অসুস্থতায় নিজ উপজেলার স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে অ্যাম্বুলেন্স সেবা না পেয়ে প্রতিজ্ঞা করেন তাঁর নিজ এলাকা যশোরের মণিরামপুরে আর্তমানবতার সেবায় চালু করবেন একটি অ্যাম্বুলেন্স সেবা। আর সেই লক্ষ্যে 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স' নামে একটি অ্যাম্বুলেন্স সেবা চালু করেছেন তিনি। নিজস্ব অর্থায়নে কেনা এই অ্যাম্বুলেন্সটির নামকরণ করা হয়েছে 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স'। উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে বিনামূল্যে মণিরামপুরে লাশ বহনের। গত জুন-২০২৪ খ্রি. থেকে বিনামূল্যে লাশবহন করা হচ্ছে। এর ভিতর ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে ২৩ প্রবাসীর মৃতদেহ এবং খুলনা-যশোর-মণিরামপুর এর আশপাশের এলাকা থেকে ৩০ মৃতদেহ বহন করা হয়েছে। অন্যদিকে নামমাত্র মূল্যে সেবা দেওয়া হয়েছে সাতশতাধিক রোগীকে। আর্তমানবতার সেবায় নিয়োজিত 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স' সেবা ইতোমধ্যে এলাকায় ব্যাপক সাড়া ফেলেছে।
কে এই মেহেদী হাসান?
মহামারি কোভিড-১৯'র প্রাদুর্ভাবে মানুষ যখন দিশেহারা তখন যশোরের মণিরামপুরে মানবিক ডাক্তার খ্যাত মেহেদী হাসান নিরন্তর ছুটে চলেন কোভিডে আক্রান্ত রোগীদের বিনামূল্যে চিকিৎসা দিতে। শুধু মণিরামপুরেই তিনি সীমাবদ্ধ রাখেনি বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবার। তিনি সারাদেশে কোভিড আক্রান্ত প্রায় ২০ হাজার রোগীকে বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়ে সুস্থ করেন। ফলে তিনি স্বল্প সময়ের মধ্যে মণিরামপুরে মানবিক ডাক্তার হিসেবে পরিচিতি লাভ করেন। তার এই অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ ডা: মেহেদীকে ঢাকা বিভাগীয় কমিশনার অফিস এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউট (আইইইবি) থেকে সংবর্ধনা প্রদান করা হয়। এছাড়া তিনি ঢাকা ওআইসি ইয়ুথ ক্যাপিটাল ২০২০-র অধীনে ইয়ুথ ভলান্টিয়ার অ্যাওয়ার্ড লাভ করেন মহামান্য রাষ্ট্রপতির নিকট থেকে। ডাঃ মেহেদী হাসান বর্তমানে বাংলাদেশ মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএমইউ) প্যালিয়েটিভ মেডিসিন বিভাগে কর্মরত রয়েছেন। তিনি যশোরের মণিরামপুর উপজেলার শ্যামকুড় ইউনিয়নের আগরহাটি গ্রামের হাজী জবেদ আলীর কনিষ্ঠ সন্তান। ডাঃ মেহেদী চাকরির পাশাপাশি নিজ এলাকার মানুষের বিনামূল্যে চিকিৎসাসেবা দিয়ে আসছেন বহুদিন ধরে। দুই ঈদে গ্রামে বেড়াতে এসেও বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা দিয়ে থাকেন তিনি।
সেবা গ্রহীতাদের সাক্ষাৎ:
অ্যাম্বুলেন্সের সেবা সম্পর্কে বিশেষ এক সাক্ষাৎকারে মুক্তারপুর গ্রামের কৃষক রবিউল ইসলাম বলেন, "মালয়েশিয়ায় আমার শ্যালক আব্দুল খালেকের মৃত্যুর পর ধার-দেনা করে ১ জুন লাশ দেশে আনা হয়। শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে ডা: মেহেদীর 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্সে' বিনামূল্যে লাশ গ্রামের বাড়িতে আনা হয়। 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স' সেবার কথা আমরা কৃতজ্ঞতার সাথে মনে রাখব সব সময়।"
ধলিগাতি গ্রামের মোঃ ইকবাল হোসেন বলেন "আমার দেড় বছরের মেয়ে অরশি খাতুন এর মৃতদেহ গত ১২ই মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" মণিরামপুর থেকে ধলিগাতি গ্রামে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে পৌঁছে দিয়েছেন।"
কৃষ্ণবাটীর অসিত বৈরাগী বলেন "গত ২২শে মার্চ আমার কাকিমা রনিতা বৈরাগীর মৃতদের যশোর থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মণিরামপুর কৃষ্ণবাটী গ্রামে পৌঁছে দিয়েছেন তার জন্য একটি টাকাও নেয়নি।"
শ্যামকুড় গ্রামের মোঃ হারুনা রশিদ বলেন "গত মার্চ মাসের ১৬ তারিখে আমার ৪ দিনের শিশু সন্তানকে খুলনা থেকে সম্পূর্ণ বিনামূল্যে মণিরামপুর শ্যামকুড় গ্রামে পৌঁছে দিয়েছেন 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স'।"
২৪ ঘন্টা "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সেবার সার্বিক দেখভালের দায়িত্বে থাকা পরিচালক মোঃ শাহ্ জালাল বলেন "মণিরামপুর উপজেলার আয়তনের মধ্যে রোগী আনা নেওয়ার জন্যে নির্ধারণ করা হয়েছে মাত্র তিনশ টাকা। মণিরামপুর থেকে যশোরে সাধারণ অ্যাম্বুলেন্সের ভাড়া যেখানে দেড় থেকে দুই হাজার টাকা সেখানে আমাদের অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়া হয় মাত্র ছয়শ টাকা। ঢাকায় নিতে গুণতে হত ১৫ থেকে ১৭ হাজার টাকা। সেখানে আমাদের অ্যাম্বুলেন্সে নেওয়া হয় মাত্র সাত হাজার টাকা। আর খুলনার জন্যে নেওয়া হয় দুই হাজার টাকা। এছাড়া গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হলো মণিরামপুর উপজেলারবাসীর মৃতদেহ দেশের যে প্রান্তে থাকুক না কেন আমরা সেটা সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বহন করে থাকি। এমনকি ঢাকা থেকে মৃতদেহ আনার সময় পদ্মাসেতুর টোলসহ ছোটখাটো অনেক স্থানে টোল দেওয়া লাগে সেটাও আমরা বহন করে থাকি।"
মণিরামপুর উপজেলা বাসীর মৃতদের সম্পূর্ণ বিনামূল্যে বহন ও তেল খবরে চিকিৎসা সেবা প্রদান কে কেন্দ্র করে
"আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস এর সেবা গত পহেলা জুন-২০২৪ খ্রি. যাত্রা শুরু করে। শুরুতেই প্রথম সেবা শুরু হয় বিনামূল্যে একজন প্রবাসীর লাশ হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মনিরামপুর হরিহর নগর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড মুক্তারপুর গ্রামে বহনের মাধ্যমে। ঐ মাসে সেবা দেওয়া হয়েছে ১০৭ জনকে এর মধ্যে বিনামূল্যে
মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ৫ জনের।
ধারাবাহিক জুন মাস থেকে আমাদের সেবা সমূহে বিনামূল্যে
মৃতদেহ বহনের এক বছরের তালিকা প্রকাশ:
★জুন -২০২৪ খ্রি.
পহেলা জুন ২০২৪ইং ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মণিরামপুর হরিহর নগর ইউনিয়নের ৬ নং ওয়ার্ড মুক্তারপুর গ্রামে বহন করা হয়।
লাশের নাম : আব্দুল খালেক
বয়স: ৩৪
লাশের পিতার নাম: মোঃ আকবর আলী
গ্রাম: মুক্তারপুর
ইউনিয়ন : হরিহর নগর
থানা: মণিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ২৬/০৫/২০২৪ খ্রি. সময় আনুমানিক বাংলাদেশ সময় সকাল ৫টা
মৃত্যুর স্থান : মালয়েশিয়া ।
প্রবাসীর লাশ ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে খড়িঞ্চী গ্রাম।
গত ০২/০৬/২০২৪
মো আবু সাঈদ
পিতা:- মৃত্যু ওমর আলী ফকির
গ্রাম:- খড়িঞ্চী
ইউনিয়ন :-খেদাপাড়া
ছেলে:-০১
মেয়ে:-০২
মারা গেছেন গত শনিবার ২৫ শে মে আনুমানিক রাত ৯.৩০মিনিট।
প্রবাসীর লাশ ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মুক্তারপুর গ্রাম।
গত ০৩/০৬/২০২৪
নাম: মোঃ ইবরাহীম
পিতা: মহির উদ্দিন ফকির
গ্রাম: মুক্তারপুর
হরিহর নগর
মনিরামপুর।
গত ১২ই জুন ২০২৪ইং ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে মনিরামপুর ১২নং শ্যামকুড় ইউনিয়ন এর লাউড়ী গ্রাম।
লাশের নাম :মৃত মেহেদী হাসান শামীম
বয়স: ৩৪
লাশের পিতার নাম: মো: সাইফুল্লাহ
গ্রাম: মাঝ লাউড়ী
ইউনিয়ন : ১২নং শ্যামকুড়
থানা: মণিরামপুর
মৃত্যুর কারণ :
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১১/০৩/২০২৪ ইং সময় আনুমানিক বাংলাদেশ সময় বিকাল ৩টা।
মৃত্যুর স্থান : মালয়েশিয়া ।
গত ১৮ই জুন ২০২৪ খ্রি. যশোর থেকে মনিরামপুর "আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সেবায় ৫ম মৃতদেহ বহন করা হয়।
লাশের নাম :মৃত মোমেনা বেগম
বয়স: ৬৩ বছর
লাশের পিতার নাম: মো: আব্দুল্লাহ বিশ্বাস
গ্রাম: মোহনপুর
ইউনিয়ন : পৌরসভা
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : স্টোক
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৮/০৬/২০২৪ ইং সময় আনুমানিক রাত ২.৩০ মিনিটে
মৃত্যুর স্থান : নীলগঞ্জ যশোর ভাড়াকৃত বাড়িতে
★জুলাই -২০২৪ খ্রি.
"আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস এর সেবা গত জুলাই মাসে গ্রহণ করেছেন ৭৫ জন। ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে দুই জনের
গত ১৩ই জুলাই মালেশিয়া প্রবাসী মণিরামপুর উপজেলার ৭নং খেদাপড়া ইউনিয়নের জালালপুর গ্রামের ইকবাল হোসেন (৪০) এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মণিরামপুর নিজ গ্রামের বাড়িতে।
লাশের নাম : ইকবাল হোসেন
বয়স: ৪০ বছর
লাশের পিতার নাম: শামসুর রহমান
গ্রাম: জালালপুর
ইউনিয়ন : খেদাপড়া
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : স্টোক
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৫/০৩/২০২৪ খ্রি. সময় আনুমানিক দুপুর ২ টা
মৃত্যুর স্থান : মালয়েশিয়া ।
এবং গত ১৯ শে জুলাই মনিরামপুর উপজেলার ৭নং খেদাপড়া ইউনিয়নের কাশিপুর গ্রামের আবুল হোসেন (৭১) এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে উপজেলার সুন্দলপুর গ্রাম থেকে নিজ গ্রামের বাড়িতে।
লাশের নাম : আবুল হোসেন
বয়স: ৭১ বছর
লাশের পিতার নাম: শামসুর দফাদার
গ্রাম: কাশিপুর
ইউনিয়ন : খেদাপাড়া
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : শ্বাসকষ্ট
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৯/০৭/২০২৪ খ্রি. সময় সকাল ১০ টা
মৃত্যুর স্থান : সুন্দর পুর মনিরামপুর।
★আগষ্ট -২০২৪ খ্রি.
"আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস এর সেবা গত আগষ্ট মাসে গ্রহণ করেছেন ৬১ জন। ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে দুই জনের
গত ১৩ই আগষ্ট মনিরামপুর উপজেলার খানপুর ইউনিয়ন এর ভরতপুর গ্রামের ফাতেমা খাতুন (৩৫) মৃতদেহ বহন করা হয়েছে।
লাশের নাম : ফাতিমা খাতুন
বয়স: ৩৫ বছর
লাশের পিতার নাম: কাদের মোড়ল
গ্রাম: ভরতপুর
ইউনিয়ন : খানপুর
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : শ্বাসকষ্ট
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৩/০৮/২০২৪ খ্রি. সময় সকাল ৮ টা।
স্থান : মণিরামপুর যাত্রা পথে অ্যাম্বুলেন্স এর ভিতর।
গত ২২শে আগষ্ট ঢাকা শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মণিরামপুর উপজেলার ডুমুরখালি গ্রামের
ফজলুর রহমান এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে।
লাশের নাম : ফজলুর রহমান
বয়স: ৬০ বছর
লাশের পিতার নাম: মৃত. জহোর আলী সরদার।
গ্রাম: ডুমুরখালি
ইউনিয়ন : হরিহর নগর
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : ক্যান্সার
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ২০/০৮/২০২৪ ইং সময় বিকাল ৪টা।
স্থান : ভারত
★সেপ্টেম্বর -২০২৪ খ্রি.
"আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস এর সেবা গত সেপ্টেম্বর মাসে গ্রহণ করেছেন ৬৭ জন। ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে এক জনের।
গত ০২ই সেপ্টেম্বর উপজেলার পৌর শহরের জয়নগর গ্রাম থেকে উপজেলার আমিনপুর গ্রামে নাসরিন খাতুন এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে।
লাশের নাম : নাসরিন খাতুন
বয়স: ৩৭
লাশের পিতার নাম: আব্দুর রশিদ সরদার।
গ্রাম: আমিনপুর
ইউনিয়ন : শ্যামকুড়
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : মৃগী
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ০২/০৯/২০২৪ ইং সময় দুপুর ২টা।
স্থান : মণিরামপুর।
★অক্টোবর -২০২৪ খ্রি.
"আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস এর সেবা গত অক্টোবর মাসে গ্রহণ করেছেন ৮২ জন। ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে দুই জনের।
গত ১৯শে অক্টোবর যশোর সিএমএইস থেকে মনিরামপুর উপজেলার দত্তকোনা গ্রামে আব্দুল জলিল এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে।
লাশের নাম : আব্দুল জলিল।
বয়স: ৫৫ বছর
লাশের পিতার নাম:
গ্রাম: দত্তকোনা
ইউনিয়ন : দূর্বডাঙ্গা
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : শ্বাসকষ্ট
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৯/১০/২০২৪ ইং সময় দুপুর ২টা।
স্থান : যশোর।
গত ৩১শে অক্টোবর ঢাকা হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মনিরামপুর ঝাপা গ্রামে সজীব হোসেন এর মৃতদেহ বহন করা হয়েছে।
লাশের নাম : সজীব হোসেন
বয়স: ২২ বছর
লাশের পিতার নাম: মোঃ রিকাত আলী
গ্রাম: ঝাপা
ইউনিয়ন : ঝাপা
থানা: মনিরামপুর
মৃত্যুর কারণ : বিদ্যুৎ সর্ট
মৃত্যুর তারিখ ও সময় : গত ১৮/১০/২০২৪ ইং সময় সকাল ৯ টা।
স্থান : মালয়েশিয়া।
★ নভেম্বর- ২০২৪ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস নভেম্বর মাসে সেবা দিয়েছেন ১২৩ জনকে এর মধ্যে ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ৫ জনের।
গত ৪ঠা নভেম্বর "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে যশোর সদর হাসপাতাল থেকে মনিরামপুর বালিয়া ডাঙ্গা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মশিয়ার মোড়ল (৬৫)
পিতা: মৃত ইকরাম আলী।
গ্রাম : বালিয়া ডাঙ্গা।
ইউনিয়ন: কুলটিয়া
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৩ই নভেম্বর ঢাকা হৃদরোগ ইন্সটিটিউট থেকে মনিরামপুর খোড়ামারা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মৌসুমি সরকার (৩০)
পিতা: পতন সরকার।
স্বামী : প্রবীর সরকার।
গ্রাম : খোড়ামারা।
ইউনিয়ন: হরিদাস কাঠি।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৮ই নভেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর তাজপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মুহিদুল ইসলাম (৪৫) প্রবাসী
পিতা: মৃত দাউদ মিয়া
গ্রাম : তাজপুর।
ইউনিয়ন: হরিহর নগর।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২০শে নভেম্বর শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর হানুয়ার গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মিন্টুু গাজী (৫০+) প্রবাসী
পিতা: মৃত আজিজ উদ্দীন গাজী।
গ্রাম : হানুয়ার।
ইউনিয়ন: ঝাঁপা ।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২২শে নভেম্বর "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে মনিরামপুর কাশিপুর গ্রাম থেকে লাউড়ি গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: আম্বিয়া খাতুন (৬০)
স্বামী: নাজিম উদ্দীন খাঁ
গ্রাম : লাউড়ি।
ইউনিয়ন: শ্যামকুড়
মনিরামপুর।
যশোর।
★ ডিসেম্বর-২০২৪ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস ডিসেম্বর মাসে সেবা দিয়েছেন ১১৮ জনকে এর মধ্যে ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ৭ জনের।
গত ১লা ডিসেম্বর "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
মনিরামপুর থেকে ঝাঁপা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: আজিজ (৫২)
পিতা: মৃত মনসব আলী
গ্রাম : ঝাঁপা
ইউনিয়ন: ঝাঁপা
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ৬ই ডিসেম্বর জয়পুর থেকে সুন্দলপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: দুলজাহান বিবি (৬৫)
পিতা: আব্দুল বাকের সরদার।
স্বামী :
গ্রাম : সুন্দলপুর
ইউনিয়ন: শ্যামকুড়
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ৭ই ডিসেম্বর যশোর থেকে মনিরামপুর মাছনা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: শফিউদ্দিন গাজী (৯২)
পিতা: মত. জিনতুল্লাহ গাজী।
গ্রাম : মাসনা
ইউনিয়ন: খানপুর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১০ই ডিসেম্বর যশোর থেকে মনিরামপুর মাছনা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: রিক্তা খাতুন।
পিতা: মোঃ রেজাউল গাজী
গ্রাম : মাসনা
ইউনিয়ন: খানপুর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২০শে ডিসেম্বর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর জলকা রহিতা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: অজিত কুমার দাস (৭৪+) প্রবাসী
পিতা: মৃত মোহন্ত দাস
গ্রাম : জলকা রহিতা
ইউনিয়ন: রহিতা।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২৪শে ডিসেম্বর "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর ঝালঝাড়া গ্রামে পোঁছে দেয়া মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মাছুদ রানা (৩৫)
পিতা: মৃত আব্দুল মজিদ মোড়ল
গ্রাম : ঝালঝাড়া
ইউনিয়ন: মনিরামপুর সদর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২৯শে ডিসেম্বর "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে যশোর থেকে মনিরামপুর গোপালপু গ্রামে পোঁছে দেয়া মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মফিজুর রহমান (৪৫)
পিতা: মৃত সরিতুল্লাহ গাজী।
গ্রাম : গোপালপুর
ইউনিয়ন: খানপুর
মনিরামপুর।
যশোর।
★ জানুয়ারি- ২০২৫ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস জানুয়ারী মাসে সেবা দিয়েছেন ১০৪ জনকে এর মধ্যে ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ৩ জনের।
গত জানুয়ারীর ৩ তারিখ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর ঝাঁপা ইউনিয়নের চন্ডিপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: হাবিবুর রহমান (৪৬)
পিতা: মৃত খোরশেদ আলী শেখ।
গ্রাম : চন্ডিপুর
ইউনিয়ন: ঝাঁপা
মনিরামপুর।
যশোর।
গত জানুয়ারী মাসের ৯ তারিখে মনিরামপুর হাসপাতাল থেকে তাজপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: সিরাজুল ইসলাম (২৯)
পিতা: অহেদ আলী
গ্রাম : তাজপুর
ইউনিয়ন: হরিহর নগর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২৮শে জানুয়ারী মনিরামপুর হাসপাতাল থেকে ফেদাইপুর
গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মোসলেম উদ্দিনের (৪৫)
পিতা: মত. মোহর আলী।
গ্রাম : ফেদাইপুর
ইউনিয়ন: খানপুর
মনিরামপুর।
যশোর।
★ ফেব্রুয়ারী - ২০২৫ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস গত ফেব্রুয়ারী মাসে সেবা দিয়েছেন ৯৮ জনকে এর মধ্যে ফ্রী মৃতদেহ বহন করা হয়েছে ৩ জনের।
গত ১১ই ফেব্রুয়ারী "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে মনিরামপুর সদর হাসপাতাল থেকে মনিরামপুর আটঘরা
গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: আজহার আলী (৭২)
গ্রাম : আটঘরা
ইউনিয়ন: চালুয়াহাটি
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মনিরামপুর তাহেরপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় প্রবাসী শহিদুল ইসলাম এর মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: শহিদুল ইসলাম (৪৪)
পিতা: মোঃ গোলাম রাব্বানী
গ্রাম : তাহেরপুর
ইউনিয়ন: মনিরামপুর পৌর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২০শে ফেব্রুয়ারী হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মনিরামপুর রোহিতা গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় প্রবাসী পাজ্ঞাব আলীর মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: পাজ্ঞাব আলী (৬৫)
পিতা: মত. নিয়মত আলী।
গ্রাম : রোহিতা
ইউনিয়ন: রোহিতা
মনিরামপুর।
যশোর।
★ মার্চ ২০২৫ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস গত মার্চ মাসে ৭ জনের ফ্রী মৃতদেহ বহন সহ মোট ৭২ জনকে সেবা প্রদান করেছেন।
গত ২ই মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর জালালপুর গ্রামের প্রবাসী আক্তারুল ইসলামের মৃতদের বহন করা হয়েছে।
মৃত ব্যাক্তির নাম: আক্তারুল ইসলাম (৪২)
পিতা: মৃত আব্দুল মজিদ।
গ্রাম : জালালপুর
ইউনিয়ন: খেদাপাড়া
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১২ই মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে মনিরামপুর থেকে ধলিগাতি গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় মোঃ ইকবাল হোসেনের মেয়ে অরশি খাতুন এর মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: অরশি খাতুন (১বছর ৬ মাস)
পিতা: মোঃ ইকবাল হোসেন।
গ্রাম : ধলিগাতি।
ইউনিয়ন: শ্যামকুড়।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৩ই মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে মনিরামপুর থেকে মাহিদুল ইসলামের মৃতদেহ নিজ গ্রাম পদ্মনাথপুর পৌঁছে দেওয়া হয়।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মাহিদুল ইসলাম (১৫ দিন)।
পিতা: মোঃ এরশাদ আলী।
গ্রাম : পদ্দনাথপুর।
ইউনিয়ন: কুলটিয়া।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৬ই মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে খুলনা থেকে ৪ দিনের একটি শিশু বাচ্চার মৃতদেহ নিজ গ্রাম শ্যামকুড়ে পৌঁছে দেওয়া হয়।
মৃত ব্যাক্তির নাম: ৪ দিনের বাচ্চা।
পিতা: মোঃ হারুনা রশিদ।
গ্রাম : শ্যামকুড়।
ইউনিয়ন: শ্যামকুড়।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ১৯শে মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর ঢাকা থেকে মনিরামপুর ভরতপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় প্রবাসী হাসানুর রহমান এর মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: হাসানুর রহমান (৩০)
পিতা: মত. ইমতুল্লা বিশ্বাস।
গ্রাম : ভরতপুর
ইউনিয়ন: মশ্বিমনগর
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২২শে মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে যশোর থেকে রনিতা বৈরাগীর মৃতদেহ নিজ গ্রাম কৃষ্ণবাটী পৌঁছে দেওয়া হয়।
মৃত ব্যাক্তির নাম: রনিতা বৈরাগী (৬৩ বছর)।
পিতা: মান্দর চন্দ্র বৈরাগী।
গ্রাম : কৃষ্ণবাটী।
ইউনিয়ন: খেদাপাড়া।
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ২৮শে মার্চ "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দর থেকে মনিরামপুর কাশিপুর গ্রামে পোঁছে দেয়া হয় প্রবাসী আরিফুর ইসলামের মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: আরিফুর ইসলাম (২৫)।
পিতা: মোঃ ইউনুস আলী।
গ্রাম : কাশিপুর।
ইউনিয়ন: খেদাপাড়া।
মনিরামপুর।
যশোর।
★ এপ্রিল - ২০২৫ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস গত এপ্রিল মাসে ১ জনের ফ্রী মৃতদেহ বহন সহ মোট ১০৪ জনকে সেবা প্রদান করা হয়েছে।
গত ২৭শে এপ্রিল "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে যশোর সদর হাসপাতাল থেকে মনিরামপুর হেলাঞ্চি গ্রামে পৌঁছে দেওয়া হয়েছে।
মৃত ব্যাক্তির নাম: : ফরিদুজ্জামান জামাল
পিতা: মৃত এরশাদ আলীর
গ্রাম : হেলাঞ্চি
ইউনিয়ন: খেদাপাড়া
মনিরামপুর।
যশোর।
★ মে - ২০২৫ খ্রি.
"আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" সার্ভিস গত মে মাসে ৩ জনের ফ্রী মৃতদেহ বহন সহ মোট ৯২ জনকে সেবা প্রদান করা হয়েছে।
গত ৬ মে "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
খুলনা সিটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে মনিরামপুর দুর্বাডাঙ্গা ইউনিয়নের দত্তকোনা গ্রামে পোঁছে দেয়া মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মো: আব্দুল মজিদ মাষ্টার (৮০)
পিতা: মৃত মো: জব্বার গাজী
গ্রাম : দত্তকোনা
ইউনিয়ন: দুর্বাডাঙ্গা
মনিরামপুর।
যশোর।
গত ৭ মে "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর মাধ্যমে
খুলনা আকিজ আদ দ্বীন মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে মনিরামপুর খানপুর ইউনিয়নের সাতনল গ্রামে পোঁছে দেয়া মৃতদেহ।
মৃত ব্যাক্তির নাম: মো: জবেদ আলী (৫৫)
পিতা: মৃত মো: মোসলেম মহলদার
গ্রাম : সাতনল
ইউনিয়ন: খানপুর
মনিরামপুর।
যশোর।
আমরা এই পর্যন্ত গত জুন মাস থেকে মে মাস পর্যন্ত মোট সম্পূর্ণ ফ্রীতে মৃতদেহ বহন করেছি ৫৩ জনের। এর ভিতর ঢাকা থেকে মনিরামপুর আনা হয়েছে ২৩ প্রবাসীর মৃতদেহ। এবং খুলনা, যশোর, কেশবপুর সহ মনিরামপুর থেকে মনিরামপুর বহন করা হয়েছে ৩০ জনের মৃতদেহ। যারা "আমাদের এ্যাম্বুলেন্স" সেবা গ্রহণ করেছে সকলকে ধন্যবাদ । এবং কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি মানবিক ডাক্তার মেহেদী হাসান এর প্রতি। মণিরামপুর বাসীর জন্য এমন একটি মানবিক সেবা চালু করার জন্য। সবাই সুস্থ থাকুন ভালো থাকুন "আমাদের অ্যাম্বুলেন্স" এর সেবা গ্রহণ করুন।
পারিবারিক অনুপ্রেরণা থেকেই সবসময় মানবতার সেবায় নিজেকে নিয়োজিত রাখার চেষ্টা করছি উল্লেখ করে 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স' সেবার প্রতিষ্ঠাতা ডাঃ মেহেদী হাসান বলেন "সাধারণ মানুষের মধ্যে যেভাবে সাড়া জেগেছে তাতে অনুপ্রাণিত হয়ে 'আমাদের অ্যাম্বুলেন্স' সেবার বহরে ফ্রিজিংসহ আরো তিনটি অ্যাম্বুলেন্স যুক্ত করার পরিকল্পনা রয়েছে আগামীতে।"
❤️ ধন্যবাদ ❤️
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: