মণিরামপুরে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক মেলবন্ধন স্থাপন করেছেন- এস এম ইয়াকুব আলী

মণিরামপুর থেকে।। | প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২৩ ১২:০৩

মণিরামপুর থেকে।।
প্রকাশিত: ২৭ জুন ২০২৩ ১২:০৩

শুক্রবার (২৩ জুন) আওয়ামীলীগের প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন শেষে এস এম ইয়াকুব আলীর সাথে সনাতন ধর্মালম্বীরা।

 

যশোরের মনিরামপুর উপজেলার একটি মাত্র নাম এস এম ইয়াকুব আলী যিনি ইতিমধ্যে মানব সেবা করে প্রশংসিত হয়েছেন সর্বস্তরের মানুষের কাছে। আওয়ামীলীগ এই নেতা বর্তমানে সনাতন ধর্মালম্বীদেরও একমাত্র আশ্রয়স্থল বলে পরিচিত।

বৃক্ষ তোমার নাম কি ফলে পরিচয়, এই প্রবাদ বাক্যটি সমাজের ঐসব মানুষের জন্য সৃষ্টি হয়েছে যাদের নামে নয় কাজেই পরিচয় পাওয়া যায়। শুধু অর্থ সম্পদ বা পতিপত্তি আর ক্ষমতা থাকলেই জনসেবা করা যায় না। জনসেবার জন্য প্রয়োজন মানবিক মূল্যবোধ, নৈতিকতা, সাহসিকতা দেশপ্রেম ও সুন্দর একটি মন। জনসেবার ইচ্ছা থাকলে একজন মানুষ অনেক টাকার মালিক না হয়েও তার শ্রম ও মেধা দিয়ে জনসেবা করতে পারে। কিন্তু সুন্দর মনের অধিকারী না হলে হাজার কোটি টাকার মালিক হয়েও জনসেবা করা সম্ভব নয়। অর্থসম্পদ বা পতিপত্তি আর ক্ষমতার লোভ লালসার ঊর্ধে উঠে যারা সমাজের অবহেলিত ও অসহায় মানুষের পাঁশে এসে দাঁড়ায় তাদের নাম লোক সমাজে ঢাক ঢোল পিটিয়ে প্রচার করতে হয় না। তারা উজ্জল নক্ষত্রের মত আকাশে জলমল করে। তেননি একজন মানুষের কথা বলছি তিনি হচ্ছেন যশোর জেলার মণিরামপুর উপজেলার আগরহাটি গ্রামের সম্ভ্রান্ত পরিবার আলহাজ্ব জবেদ আলী সরদারের সুযোগ্য সন্তান বাংলাদেম আওয়ামীলীগের কেন্দ্রীয় ধর্ম বিষয়ক উপ-কমিটির নির্বাহী সদস্য এস এম ইয়াকুব আলী। তিনি দক্ষিণবঙ্গের ঐতিহ্যবাহী শপিং কমপ্লেক্স সিটি প্লাজা, যশোর-এর মালিক। যিনি মানব সেবার পাশাপাশি আওয়ামীলীগকে এগিয়ে নিতে নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছেন।

এলাকাবাসী জানান, এস এম ইয়াকুব আলী কোন জনপ্রতিনিধি নন, একজন সাধা মনের মানুষ। যার চিন্তা চেতনা শুধু মানব সেবা করা। মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন ক্ষুধা দারিদ্রমুক্ত সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠার জন্য দেশের উন্নয়নে সহযোগিতা করা। সেই লক্ষে মণিরামপুর উপজেলা আওয়ামীলীগের পাশে থেকে সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম বাস্তবায়নের পাশাপাশি ব্যক্তিগত ভাবে এলাকার শিক্ষাকে এগিয়ে নিতে তিনি একাধিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে যুক্ত থেকে সহযোগিতা করে যাচ্ছেন। তাছাড়া দারিদ্র বিমোচনে এলাকার গরীব, দু:খী অসহায় শত শত মানুষকে কর্মসংস্থান, দারিদ্র শিক্ষার্থীদের আর্থিক সহায়তা, প্রতিবন্ধীদের আর্থিক সহায়তা, এলাকার অসহায় গরীব মানুষদের খরচ বহন করে থাকেন। তাছাড়া তিনি বিভিন্ন ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান মসজিদ, মন্দির, গৃহ নির্মাণ, শিক্ষা উপকরণসহ তার সেবার সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে এলাকায় মানব সেবার দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন। এবং সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির এক মেলবন্ধন স্থাপন করেছেন তিনি ফলে এলাকাবাসীর তার এই নিঃস্বার্থ সেবা পেয়ে খুবই আনন্দিত এবং কৃতজ্ঞ।




আপনার মূল্যবান মতামত দিন: