আশুলিয়া থানা যুবলীগের সভাপতি পদে জনসমর্থনে এগিয়ে রাজু দেওয়ান

নিজস্ব প্রতিবেদক | প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০২০ ১২:৫১

নিজস্ব প্রতিবেদক
প্রকাশিত: ২ ডিসেম্বর ২০২০ ১২:৫১

ছবি সমসাময়িক
  স্টাফ রিপোর্টার।। আগামী আশুলিয়া থানা আওয়ামী যুবলীগের পুর্নাঙ্গ কমিটি প্রদানে তৃনমুল নেতাকর্মীদের মনের মনিকোঠায় জায়গা করে নিয়েছেন রাজু দেওয়ান।জনসমর্থনে বহুগুনে এগিয়ে আছেন তিনি।ছাত্র জীবনে বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়েছেন।শিশুকাল থেকে মানব সেবার প্রতি তার চিন্তা চেতনা।তিনি দুস্থ ছাত্রছাত্রী অহসায় নিপিড়ীত জনতা বেকার যুবক প্রতিবন্ধী অসুস্থ রুগি গৃহহীন মসজিদ মাদরাসা মন্দীর সহ সকল প্রতিষ্ঠানের প্রতি সজাগ দৃষ্টি রেখে দেশের উন্নয়নে ডিজিটাল বাংলার রুপকার বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দিকনির্দ্বেশনায় মানুষের কল্যানে কাজ করে চলেছেন। রাজু দেওয়ান বলেন ঃআমি নেতা হতে চাইনা চাই জনগনের সেবক হতে।জনশক্তিই সকল শক্তির উদ্ধে। আপনারা আমার শক্তির উৎস পরমাত্মীয়। জানিনা আপনাদের বিশ্বাস আস্থা ভালোবাসার প্রতিদান কতটুকু দিতে পেরেছি বা পারবো।আমি সবসময় আমার দৃষ্টিকে সবসময় সর্বজনীন পর্যায়ে রাখার চেষ্টা করি।আমি আলোতে মুগ্ধ তৃপ্ত নই তুষ্ট আলোর উৎস সুর্যে।করোনার হতবিহ্বুল থাবায় উপরোক্ত কথাগুলি খুব বেশি মানন সহি নয়।আমার রাজনৈতিক বিষয়ে এবং সার্বিক বিষয়ে যদি কারো কোনো অভিযোগ অনুযোগ বা পরামর্শ থাকে তাহলে আপনারা নিদ্বিধায় নির্সংকোচে আমাকে বলতে পারেন আমি তা আমার সাধ্যমত সমাধানের চেষ্টা করে যাব ইনশাআল্লাহ। আশুলিয়া থানা যুবলীগের সভাপতি পদপ্রার্থী রাজু দেওয়ান ১৯৭৭ সালের ১৫ ই ফেব্রুয়ারী ঢাকা জেলার সাভার উপজেলাধীন আশুলিয়া থানার অন্তর্গত জিরাবো গ্রামের সম্ভ্রান্ত এক মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন।তার পিতা বীর মুক্তিযোদ্ধা মরহুম হাবিবুর রহমান।স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে সাভার থানার ইয়ারপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারন সম্পাদক ছিলেন।সাভার থানা আওয়ামীলীগের সহ সভাপতি পদে এবং ঢাকা জেলা আওয়ামী লীগের গুরুত্বপূর্ণ পদে দির্ঘ ত্রিশ বছরের অধিক সময় ধরে দায়িত্ব পালন করেন।এছাড়া তার পরিবারের চার জন বীর মুক্তিযোদ্ধা দেশ কে হানাদার মুক্ত করতে লাল সবুজের পতাকার জন্য জীবন বাজি রেখে যুদ্ধ করছিলেন।বর্তমান তারই সহদর বড় ভাই মেহেদি মাসুদ মন্জু সাভার উপজেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ন সাধারন সম্পাদক পদে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেচলেছেন।একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সন্তান হিসাবে ১৯৯৪ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত সাভার কলেজ ছাত্রলীগের সমাজ কল্যান বিষয়ক সম্পাদক এবং সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সহ সভাপতি পদের দায়িত্ব পালন করেন।এছাড়া ১৯ ৯২ সাল হতে ২০০২ সাল পর্যন্ত ইয়ারপুর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন ও ২০০৬ সাল থেকে ২০১১ সাল পর্যন্ত সাভার উপজেলা ছাত্রলীগের সদস্য হিসাবে নিষ্ঠার সাথে দায়িত্ব পালন করেন।২০০২ সাল থেকে ২০০৪ সালের মধ্যে বিরোধী দলে থাকার কারনে দুই দুই বার গ্রেফতার হয়েছেন।তার এই সাফল্যের পেছনে মানসিক পারিবারিক ও সার্বিক ভাবে সহযোগিতা করেছেন তার পিতা মাতা ভাই ও সুশিক্ষিত সহধর্মিণী।সকলের নিকট দোয়া চেয়ে সকলের মঙ্গল কামনা করে সম্মিলিত ভাবে দেশের উন্নয়নে কাজ করার জন্য আ. হবান করেন।সরকারের নির্দ্বেশনা মেনে চলুন সামাজিক দুরত্ব বজায় রাখুন।সচেতনতা অবলম্বন করুন সুখী সুন্দর জীবন গড়ুন।


আপনার মূল্যবান মতামত দিন: